“জাতীয় আইকন রতন টাটা: যিনি আমাদের হৃদয়ে বেঁচে থাকবেন”
**রতন টাটা, শিল্পপ্রতিষ্ঠানের কিংবদন্তি ও জাতীয় আইকন, ৮৬ বছর বয়সে প্রয়াত** রতন টাটা,
ভারতের অন্যতম বড় শিল্পগোষ্ঠী টাটা সন্স-এর চেয়ারম্যান এমেরিটাস, ৮৬ বছর বয়সে মারা গেছেন। সোমবার তিনি সামাজিক মাধ্যমে স্বাস্থ্যের নিয়ে গুজব উড়িয়ে দিয়ে জানিয়েছিলেন যে, তার বয়সজনিত কারণে নিয়মিত মেডিকেল পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন।
Thank you for thinking of me 🤍 pic.twitter.com/MICi6zVH99
— Ratan N. Tata (@RNTata2000) October 7, 2024
টাটা সন্সের চেয়ারম্যান এন চন্দ্রশেখরণ বুধবার রাতে রতন টাটার মৃত্যু সংবাদ ঘোষণা করেন এবং তার নিরলস মানসম্পন্ন কাজ ও দেশের উন্নয়নে অবদানকে স্মরণ করেন। তিনি বলেন, “রতন নাভাল টাটা আমাদের দেশের মেরুদণ্ড গঠন করেছেন এবং তার অনন্য নেতৃত্বের কারণে আজকের টাটা গোষ্ঠী গড়ে উঠেছে।
” রতন টাটার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়তেই বিভিন্ন মহল থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন শুরু হয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাকে ‘একজন অসাধারণ মানুষ’ হিসেবে বর্ণনা করেন, এবং রাহুল গান্ধী বলেন, “রতন টাটা শুধুমাত্র একজন ব্যবসায়ী নন, তিনি দানশীলতার মাধ্যমে এক অবিস্মরণীয় চিহ্ন রেখে গেছেন।
Shri Ratan Tata Ji was a visionary business leader, a compassionate soul and an extraordinary human being. He provided stable leadership to one of India’s oldest and most prestigious business houses. At the same time, his contribution went far beyond the boardroom. He endeared… pic.twitter.com/p5NPcpBbBD
— Narendra Modi (@narendramodi) October 9, 2024
” গৌতম আদানি, আনন্দ মাহিন্দ্রা এবং মুকেশ আম্বানিও তাকে সম্মান জানিয়ে বলেন, “তার আদর্শ আমাদের পথ দেখাবে।
India has lost a giant, a visionary who redefined modern India's path. Ratan Tata wasn’t just a business leader – he embodied the spirit of India with integrity, compassion and an unwavering commitment to the greater good. Legends like him never fade away. Om Shanti 🙏 pic.twitter.com/mANuvwX8wV
— Gautam Adani (@gautam_adani) October 9, 2024
” রতন টাটা ১৯৯১ সালে টাটা গোষ্ঠীর চেয়ারম্যান হন এবং ২০১২ পর্যন্ত কোম্পানিটি পরিচালনা করেন। তিনি টাটা ন্যানোর মতো প্রজেক্ট নিয়ে সাড়া ফেলেছিলেন এবং জাগুয়ার-ল্যান্ড রোভার অধিগ্রহণের মাধ্যমে বিশ্বদরবারে ভারতের নাম উজ্জ্বল করেন। তার দানশীল কার্যক্রম শিক্ষার প্রসার থেকে স্বাস্থ্যসেবায় এক বিশাল অবদান রেখেছে যা প্রজন্ম ধরে মানুষের উপকার করবে